বিলাতি আমড়ার উপকারিতা - আমড়া খাওয়ার নিয়ম

বিলাতি আমড়ার উপকারিতা আমাদের অনেকেরই হয়তোবা জানা নাই। আমাদের দেশে দুই ধরনের আমড়া পাওয়া যায়। দেশি আমড়া ও বিলাতি আমড়া। চলুন আজকে তাহলে জেনে নেয়া যাক বিলাতি আমড়ার বিভিন্ন উপকারিতা এবং আমড়া খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে।

বিলাতি আমড়ার উপকারিতা আমড়া খাওয়ার নিয়ম

বর্তমানে বাজারে বিলাতি আমড়াই বেশি পাওয়া যায়। বিলাতি আমড়া টক এবং মিষ্টি স্বাদের হয়ে থাকে। যা আমাদের অনেকের কাছেই প্রিয় একটি মুখরোচক এবং পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ খুব উপকারী একটা ফল।

এই পোস্টের সূচিপত্র - বিলাতি আমড়ার উপকারিতা

বিলাতি আমড়ার উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ

বিলাতী আমড়ার উপকারিতা অনেক। আমড়া পুষ্টিগুণ সম্পন্ন এবং মুখরোচক একটি ফল। আমড়াই শতকরা ৭৫  ভাগ পানি থাকে তাছাড়া আমিষ, সুক্রোজ, ফাইবার থাকে। এছাড়াও আমড়াতে রয়েছে, ভিটামিন বি, ভিটামিন সি ক্যালসিয়াম,  ফাইবার, প্রোটিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। একটি আমড়াতে তিনটি আপেলের সমপরিমাণ পুষ্টিগুণ রয়েছে।

আমড়াতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকায় স্কার্ভি রোগের হাত থেকে দূরে থাকা যায় এবং এতে ফাইবার থাকায় হজম শক্তি বৃদ্ধিতে অনেক সাহায্য করে। এছাড়াও আমড়া গাছের অনেক গুনাগুন রয়েছে। আমড়া গাছের বিভিন্ন অংশ বিভিন্ন রোগের ঔষধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। তাহলে এক নজরে দেখে নেয়া যাক আমড়ার বিভিন্ন উপকারিতা।

  • আমড়া হজম  শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে
  • কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে
  • দাঁতের স্বাস্থ্য ভালো রাখে ও দাঁতের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে
  • আমড়াতে প্রচুর পরিমাণ আইরন থাকায় রক্তস্বল্পতা দূর করে
  • রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে
  • অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় বার্ধক্যকে প্রতিহত করে
  • মুখে রুচি ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে
  • রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে
  • সর্দি কাশির জন্য বেশ উপকারী
  • আমাদের শরীরে কোথাও কেটে গেলে সেখানে রক্ত জমাট বাধার ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

স্বাস্থ্যগতভাবে আমড়ার উপকারিতা জেনে নিন

আমরা প্রতিনিয়ত ছোটখাটো বিভিন্ন শারীরিক সমস্যায় ভুগে থাকি। এর মধ্যে অনেক সমস্যা আছে যেগুলোর সমাধান আমাদের হাতের নাগালেই থাকে। আমড়া আমাদের খুব পরিচিত একটি ফল যা ব্যবহার করে আমরা অনেক উপকৃত হতে পারি এবং বিভিন্ন রোগের হাত থেকে নিজেদেরকে দূরে রাখতে পারি। চলুন জেনে নেই আমড়ার বিভিন্ন স্বাস্থ্যগত উপকারিতা সমূহ -

আরো পড়ুন : আমলকি হরতকী ও বহেরার উপকারিতা 

  • আমরা ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল হওয়াই এটি আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী মা আমাদের হজম শক্তিকে বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। তাই এটি কম বেশি খাওয়াই কোন বাধা নেই।
  • আমড়া আমাদের রক্তের শর্করাকে নিয়ন্ত্রণ করে। যা ডায়াবেটিসের হাত থেকে দূরে রাখে। এছাড়াও শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ রাখার কারণে আমাদের রক্ত চলাচলে সাহায্য করে এবং শিরাপথের বিভিন্ন বাধা সমূহ কে ভেঙে দেয়।
  • গবেষণায় দেখা গেছে আমড়ার বীজ উচ্চ রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
  • আমরড়া আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং ক্যান্সার নির্মূলে সাহায্য করে। 

হজম শক্তি বৃদ্ধিতে আমড়ার উপকারিতা

বর্তমানে হজম সংক্রান্ত সমস্যা গুলো আমাদের নিত্যদিনের সঙ্গী। যার কারণে আমাদের দৈনন্দিন ছোটখাটো অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। এই ছোটখাটো সমস্যা থেকেই আস্তে আস্তে বিভিন্ন বড় ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। এরকম হজম সংক্রান্ত ছোটখাটো সমস্যার হাত থেকে বাঁচতে আমরা আড়ার গুনাগুন কাজে লাগাতে পারি।

আমরা আগেই জেনেছি যে আমরা যে আমড়াতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি এবং ফাইবার বা আঁশ থাকে যা আমাদের হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে অনেক সহযোগিতা করে। এছাড়াও হজম সংক্রান্ত যে সমস্যাগুলো যেমন - কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস ইত্যাদি দূর করতে খুবই কার্যকরী। তাই নিয়মিত খাবারের পর আমরা খেলে এই সমস্যা গুলোর পাশাপাশি হৃদরোগেরও ঝুঁকি অনেকটা কমাতে পারে। 

হাড়কে শক্তিশালী করতে আমড়ারর গুনাগুন

আমরা অনেকেই হাড় জনিত অনেক সমস্যায় ভুগে থাকি। বিশেষ করে পা, হাটু বা কোমরের হাড় এর ব্যথা। আমরা জানি আমাদের হাড়কে মজবুত ও শক্তিশালী করার জন্য প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়ামের প্রয়োজন। ক্যালসিয়াম আমাদের হাড়ের শক্তি বৃদ্ধি করে এবং হাড়কে অধিক শক্তিশালী ও মজবুত করে তোলে।

আর আমরা জেনেছি যে, আমড়াতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম থাকে। যা আমাদের হাড়ের ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ করতে সহায়তা করে। তাই আমরা যদি নিয়মিত আমড়া‌ খাই তাহলে আমাদের হাড়ের ক্যালসিয়ামের ঘাটতিতে অনেকটাই উপকারে দিবে এবং আমাদের হাড়কে শক্তিশালী ও মজবুত করে তুলবে।

দাঁতের সুস্থতা ও ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে আমড়া

দাঁত আমাদের শরীরের একটি খুব গুরুত্বপূর্ণ অংশ। যখন আমরা দাঁত নিয়ে কোন সমস্যায় পড়ি তখনই দাঁতের মর্ম টা আমরা বুঝতে পারি ।একইভাবে ত্বক হলো আমাদের ব্যক্তিগত সৌন্দর্যের মূল। যার উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে আমরা সারাদিন কত কিছুই না করে থাকি। দাঁত ও ত্বকের ছোটখাটো বিভিন্ন সমস্যার হাত থেকে বাঁচতে আমরা, আমড়া খেতে পারি।

আমরা ভিটামিন সি এর একটি বড় উৎস। আমরা জানি ভিটামিন সি আমাদের দাঁত এবং ত্বকের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ন। আমড়া আমাদের ত্বককে ভেতর থেকে উজ্জ্বল করে এবং সৌন্দর্যতা বৃদ্ধি করে। একইভাবে আমড়া আমাদের দাঁতের অনেক উপকার করে যেমন- 

  • দাঁতের হলদে ভাব দূর করেও দাঁত পরিষ্কার করে
  • দাঁতের মাড়ির ব্যথা কমায়
  • দাঁতের স্বাস্থ্য ভালো রাখে এবং দাঁতকে মজবুত করে
  • দাঁতের বিভিন্ন ছোটখাটো সমস্যা দূর করে
  • ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে
  • ত্বকের সৌন্দর্যতা বৃদ্ধি করে

পেশি শক্তি বৃদ্ধি করতে আমড়ার উপকারিতা

আমরা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে নড়াচড়া, চলাফেরা এবং সারাদিনযেসব যে সকল কাজ করে থাকি তা পেশি শক্তির মাধ্যমেই। অনেক সময় আমাদের পেশির বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয় যেমন, আমরা পেশিতে শক্তি পাই না তা পেশিতে টান পড়া ইত্যাদি। এ সমস্যা গুলো দূর করার জন্য আমাদের পেশীর শক্তি বৃদ্ধি করা প্রয়োজন।

তাই আমরা যদি নিয়মিত আমড়া খাই তাহলে এই সমস্যাগুলো দূর করতে পারেবো। থিয়ামিন নামক একটি উপাদান পাওয়া যায় আমড়াতে যা আমাদের পেশির সংকোচন এবং স্নায়ু সংকেত সঞ্চালন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। তাই আমড়া আমাদের পেশি শক্তির জন্য খুবই উপকারী। 

মূত্রবর্ধক হিসেবে আমড়ার উপকারিতা

আমাদের শরীরে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন জৈবিক ক্রিয়ার মাধ্যমে বিভিন্ন রাসায়নিক ও ক্ষতিকর পদার্থ তৈরি হয়। আর আমরা জানি যে, এইসব রাসায়নিক এবং ক্ষতিকারক পদার্থ আমাদের মূত্রের মাধ্যমে শরীর থেকে বের হয়ে যায়। তাই আমাদের শরীর থেকে নির্দিষ্ট পরিমাণে মূত্র নিয়মিত বের হয়ে গেলে আমরা বিভিন্ন সমস্যার হাত থেকে বেঁচে যাব।

আমড়া তে পর্যাপ্ত পরিমাণে ওষুধি গুণ পাওয়া যায়। আর মূত্রবর্ধক হিসেবে আমরা ভালো কাজ করে থাকে। আমড়া মানুষের শরীর থেকে পর্যাপ্ত প্রসাবের মাধ্যমে তরল বের করে দেয়। যার ফলে শরীর থেকে পানির সাথে  সোডিয়াম, ইউরিয়া ইত্যাদি ক্ষতিকর পদার্থ বের হয়ে গিয়ে রক্তচাপের ঝুঁকি কমে যায়। এছাড়াও আমড়া সর্দি কাশি ও জ্বরের জন্যও বেশ উপকারী।

মুখের রুচি বৃদ্ধিতে আমড়ার উপকারিতা

আমাদের অনেকেরই এই সমস্যাটা হয়ে থাকে। আমাদের খাবারের প্রতি রুচি আসে না, খাবার খেতে ভালো লাগে না। বিশেষ করে ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে এই সমস্যাটি বেশি দেখা যায়। খাবারের প্রতি রুচি বৃদ্ধি করতে ভিটামিন সি খুবই উপকারী। আর আমরা জানি যে, আমড়া টক জাতীয় ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খুব উপকারী একটি ফল।

তাই এ সমস্যার হাত থেকে রক্ষা পেতে আপনি যদি নিয়মিত আমড়া খান তাহলে এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। আমড়া আমাদের মুখের রুচি বৃদ্ধি করে এবং এর পাশাপাশি ক্ষুধা বৃদ্ধিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ভিটামিন সি আমাদের খাবার হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

আমড়া গাছের ঔষধি গুন সম্পর্কে জেনে নিন

আমরা শুধু আমড়া থেকেই নয়, আমরা আমড়ার পাশাপাশি গাছ এবং আমড়ার পাতা ব্যবহার করেও অনেক উপকার পেতে পারি। আমড়া গাছের বাকল এবং আমড়ার পাতাতেও রয়েছে বিভিন্ন ঔষুধি গুনাগুন। চলুন এবার তাহলে জেনে নেয়া যাক আমড়া গাছের ও পাতার বিভিন্ন গুনাগুন। 

  • জ্বর এবং ব্যথা নিরাময়ের জন্য আমড়া গাছের পাতার তৈরি চা খুব উপকারে দেয়। এছাড়াও আমড়া পাতার তৈরি চা হজমে খুবই সাহায্য করে।
  • ঘা বা ক্ষত নিরাময়ের জন্য আমড়া পাতা এবং শিকড় ব্যবহার করা হয়।
  • চর্মরোগ নিরাময়ের জন্য আমড়া গাছের ছাল ব্যবহার করা হয় ।
  • কৃমিনাশক হিসেবে আমড়ার পাতা খুব উপকারী।
  • সন্তান ডেলিভারির পূর্ববর্তী এবং পরবর্তী ব্যথা নিরাময়ের জন্য আমড়া গাছের পাতা এবং বাকল ব্যবহার করা হয় । শুভ জন্ম পরবর্তী সময়ে মূত্রনালী ও জরায়ুর ইনফেকশন নিরাময়ে আমড়ার পাতা ও বাকল বহুল ব্যবহৃত হয়।

মুখরোচক খাবার হিসেবে আমড়া

বিলাতি আমড়ার উপকারিতা দেখলাম অনেক। শুধু ওষুধই গুনই নয়। আরো বিভিন্নভাবে আমরা আমড়া খেয়ে থাকি। অনেকেই বা কাঁচা কিংবা মাখিয়ে খেয়ে থাকে। আবার রান্না করেও খাওয়া যায়। বিশেষ করে আমড়ার আচার, চাটনি ইত্যাদি টক জাতীয় মুখরোচক খাবার হিসেবেও রান্না করে খেয়ে থাকে।
আমড়ার আচার : আমড়ার আচার অনেকের কাছেই বেশ জনপ্রিয় একটি মুখরোচক খাবার। টক ঝাল মিষ্টির স্বাদে আমড়ার আচার খেতে খুবই মজা লাগে। অনেকভাবে আমড়ার আচার করা যায়। আমড়ার খোসা ছাড়িয়ে ফালি করে কেটে মন মাত বিভিন্ন মসলা দিয়ে রান্না করে রোদে শুকালেই আমড়ার আচার হয়ে যাবে। যা আপনি দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করে খেতে পারবেন। 

আমড়ার চাটনি : আমড়ার আচারের মত চাটনিও বেশ মজাদার একটি মুখরোচক খাবার। আচারের ন্যায় ভালোভাবে রান্না করে চাটনি বানিয়ে রোদে শুকিয়ে দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করে খাওয়া যায়। তাছাড়া আমরা মাখিয়ে খেতও খুবই মজাদার।

রান্না সহযোগে আমড়ার মুকুল : আমড়ার মুকুলের স্বাদ অনেকটাই টক। ছোট মাছ বা যেকোনো তরকারির সাথে আমড়ার মুকুল রান্না করে খাওয়া যায়। যেহেতু আমড়ার মুকুল স্বাদে অনেক টক তাই তরকারিকে একটু টক করে তরকারি স্বাদ অনেক বাড়িয়ে দেয়। 

আমড়া খাওয়ার নিয়ম জেনে নিন

আমরড়া খাওয়ার ধরা বাধা তেমন কোন  নিয়ম নেই। অনেকেই অনেক ভাবে আমরা খেয়ে থাকে। যেহেতু আমড়া টক ও সুস্বাদু একটি ফল সেহেতু অনেকেই জ্যাম বা জেলি, আচার, চাটনি ইত্যাদি রেসিপিতে আমড়া খেয়ে থাকে। অনেকেই বা কাঁচা আমড়া মরিচ গুঁড়, জিরা, লবণ আরো বিভিন্ন মসলা দিয়ে মাখিয়ে খেয়ে থাকে।

আমরা আর এত উপকারিতা থাকা সত্ত্বেও নিয়মিত একটি স্বাভাবিক মাত্রায় খাওয়া উচিত। কেননা অতিরিক্ত খাবার ফলে আমাদের পেটে সমস্যা হতে পারে। তাই নিয়মিত অল্প পরিমাণে খেলে আমরা এর পুষ্টিগুণ সম্পন্ন গ্রহণ করতে পারব। তাই স্বাভাবিকভাবে সবাই যেইভাবে খেয়ে থাকে সেভাবেই আপনি নিয়মিত অল্প একটি নির্দিষ্ট পরিমাণেখেতে পারেন।

শেষ কথা 

বিলাতি আমড়া ভিটামিন সি এবং পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ একটি টক জাতীয় ফল। এই পোস্টটি পড়ার আগে আমাদের অনেকেরই হয়তো বা এর বিভিন্ন উপকারিতা সম্পর্কে জানা ছিল না। আমড়া বিভিন্ন পুষ্টি উপাদানে ভরপুর থাকে যা আমাদের শরীরে জন্য অনেক উপকারী। তাই আমাদের এই উপকারিতা গুলো গ্রহণ করতে চাইলে নিয়মিত আমাদের আমড়া খাওয়া উচিত।

বিলাতি আমড়ার উপকারিতা রয়েছে অনেক যা আপনাদেরকে সর্বোচ্চটা জানানোর চেষ্টা করেছি। আশা করি পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়েছেন এবং উপকৃত হয়েছেন। পরিশেষে আপনাদের মঙ্গল ও সুস্বাস্থ্য কামনা করে এখানেই শেষ করছি।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url