গর্ভাবস্থায় চেরি ফল খাওয়ার উপকারিতা - চেরি ফলের দাম
গর্ভাবস্থায় চেরি ফল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন ? তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্যই। পোস্টটির প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে গর্ভাবস্থায় চেরি ফলের উপকারিতা, অপকারিতা, চেরি ফলের দাম সহ চেরি ফল সম্পর্কে আরো বিস্তারিত সবকিছু জেনে নিন।
চেরি খুব পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ অনেক মিষ্টি জাতীয় একটি ফল। গর্ভাবস্থায় অনেক
গর্ভবতী মা ই চেরি ফল ক্ষেতে অনেক পছন্দ করেন। চলুন তাহলে তেরি ফল সম্পর্কে
বিস্তারিত সকল খুঁটিনাটি জেনে নেয়া যাক।
পোষ্ট সূচিপত্র - গর্ভাবস্থায় চেরি ফল খাওয়ার উপকারিতা
- গর্ভবতী মায়ের জন্য চেরি ফলের পুষ্টিগুণ
- গর্ভাবস্থায় চেরি ফল খাওয়ার উপকারিতা
- গর্ভাবস্থায় চেরি খাওয়া কি নিরাপদ
- গর্ভাবস্থায় চেরি কিভাবে খাবেন
- চেরি ফলের বীজ খেলে কি হয়
- চেরি ফলের দাম বাংলাদেশ ২০২৪
- চেরি ফল কোথায় পাওয়া যায়
- চেরি ফলের অপকারিতা গুলো কি কি
- শেষ কথা - গর্ভাবস্থায় চেরি ফল খাওয়ার উপকারিতা
গর্ভবতী মায়ের জন্য চেরি ফলের পুষ্টিগুণ
গর্ভাবস্থায় চেরি ফল খাওয়ার উপকারিতা জানার জন্য আপনার প্রথমত যে বিষয়টি জানা দরকার সেটি হচ্ছে চেরি ফলের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে। আপনি যদি চেরির পুষ্টিগুণ সম্পর্কে সামান্য পরিমাণে ধারণা দেন তাহলে চেরি খাওয়ার বিভিন্ন উপকারিতা গুলো সম্পর্কে খুব সহজেই বুঝতে পারবেন। ফেরি অনেকের কাছে খুব বেশি পছন্দের একটি ফল।
যদিও চেরি একটি বিদেশি ফল কিন্তু আমাদের দেশে এর জনপ্রিয়তা রয়েছে অনেক বেশি। যে
কোন খাবারের সাথে খুব সহজেই খাওয়া যায় চেরি ফল। খুব আকর্ষণীয় রঙের এই ছোট ছোট
ফলটি প্রচুর পুষ্টিগুণে ভরপুর। চলুন তাহলে এক নজরে দেখে নেয়া যাক, চেরি ফলের কি
কি পুষ্টিগুণ রয়েছে।
প্রতি 100 গ্রাম চেরিতে রয়েছে -
- কার্বোহাইড্রেট ১৬ গ্রাম
- ক্যালোরি ৬৩ গ্রাম
- প্রোটিন ১ গ্রাম
- ফুলেট ৪ গ্রাম
- ভিটামিন কে ২ গ্রাম
- ভিটামিন সি ৭ মিলিগ্রাম
- ক্যালসিয়াম ১৩ মিলিগ্রাম
- পটাশিয়াম ২২২ মিলিগ্রাম
- ফরাস ২১ মিলিগ্রাম
- ম্যাগনেসিয়াম ১১ মিলিগ্রাম
এছাড়া চেরিতে পর্যাপ্ত পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট
অ্যান্থোসায়ানিন ইনসুলিন এর পরিমাণ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে যা রক্তে শর্করার
পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে।
গর্ভাবস্থায় চেরি ফল খাওয়ার উপকারিতা
গর্ভাবস্থায় চেরি ফল খাওয়ার উপকারিতা জানার আগে আপনি এর পুষ্টিগুণ সম্পর্কে কিছুটা ধারণা পেয়ে গেলেন। এর ফলে আপনারা এখন অন্যান্য বিষয়গুলো বুঝতে একটু সহজ হবে। চেরির যে পুষ্টিগুণ গুলো রয়েছে এই পুষ্টিগুণগুলো একজন গর্ভবতী মায়ের জন্য গর্ভকালীন সময়ে অনেক বেশি দরকারি। তাহলে দেখে নেয়া যাক গর্ভাবস্থায় চেরির কি কি উপকারিতা রয়েছে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে : আমরা পুষ্টিগুণের চার্ট এ দেখলাম
যে চেরি ফলে পর্যাপ্ত পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। এন্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের
শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। এটি আমাদের শরীরের বিভিন্ন রোগ
প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। পাশাপাশি এটি আমাদের স্বাস্থ্য সুস্থ এবং সবল
রাখে।
আরো পড়ুন : গর্ভাবস্থায় লটকন খাওয়ার উপকারিতা
তাহলে আপনি সহজেই বুঝতে পারছেন যে এটি একজন গর্ভবতী মায়ের জন্য কতটা কাজে দিবে। গর্ভাবস্থায় চেরি মা এবং গর্ভের শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং শিশুর দৈহিক বৃদ্ধি ও সুস্থ সবল দেহ গঠনে সাহায্য করে।
ডায়াবেটিসের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে : অনেক গর্ভবতী মা রয়েছে যারা
ডায়াবেটিস নিয়ে অনেক সমস্যায় থাকেন। চেরিতে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ থাকে খুব
কম। তাই যদি ডায়াবেটিস থেকে দূরে থাকতে চান তাহলে নিয়মিত চেরি খেতে পারেন।
ওজন কমাতে সাহায্য করে : গর্ব অবস্থায় প্রায় সব গর্ভবতী মায়েরই
ওজন স্বাভাবিকভাবেই বৃদ্ধি পায়। এ নিয়ে অনেকেই চিন্তিত থাকেন। চেরি ফলে
পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার থাকে যা আমাদের হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। যার
ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রিত থাকে এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে।
হার্ট কে সুস্থ রাখে : হার্ট অসুস্থ হওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে রক্তে
অতিরিক্ত কোলেস্টেরল। আর গর্ভকালীন সময় একজন গর্ভবতী মায়ের হৃদযন্ত্র অবশ্যই
সুস্থ এবং সবল থাকা অতি জরুরী। চেরি ফলে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রক্তের
ক্ষতিকর কোলেস্টেরলকে নিয়ন্ত্রণে রাখে। যার ফলে যন্ত্র হার্ট অ্যাটাক থেকে
দূরে থাকে এবং সুস্থ ও সবল থাকে।
ভাল ঘুম হওয়াতে সাহায্য করে : গর্ভকালীন সময়ে একজন মায়ের নিয়মিত
পর্যাপ্ত পরিমাণে ভালো ঘুম হওয়াটা অনেক বেশি জরুরী। কেননা গর্ভবতী একজন মা যদি
নিয়মিত পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমাতে না পারে তাহলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় পড়তে
হয়। গবেষণায় দেখা গেছে যে চেরি ফলে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ঘুমের জন্য
প্রয়োজনীয় হরমোন নিঃসরণে সাহায্য করে।
ত্বক ও চুল সুস্থ সবল রাখতে সাহায্য করে : গর্ভাবস্থায় দেখা যায় যে
মাঝে মাঝে অনেক গর্ভবতী মায়ের ত্বকে বিভিন্ন স্পট দেখা যায়। চেরি ফলে থাকা
পুষ্টি উপাদান গুলো ত্বক এবং চুলকে সুন্দর, সুস্থ, সবল ও আকর্ষণীয় করে তুলে।
ব্যথা কমাতে সাহায্য করে : গর্ভবস্থায় যখন তখন যেখানে সেখানে ব্যথা
লেগেই থাকে। চেরি ফলে থাকা এন্টিঅক্সিডেন্ট এই ব্যথা ও প্রদাহের জন্য ব্যথা নাশক
হিসেবে কাজ করে। তাই বিভিন্ন ধরনের ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে চেরি ফল অথবা চেরি
ফলের জুস খেতে পারেন।
সচরাচর জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন এবং উত্তর
প্রশ্ন : চেরি ফল খেলে কি হয় ?
উত্তর : তেরি অনেক পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ একটি ফল। এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট অ্যান্থসায়ানিন ইনসুলিন এর উৎপাদন বৃদ্ধি করে যা আমাদের রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। পর্যাপ্ত পরিমাণে এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে তাছাড়া চেরির রং গাড়ো লাল হয় প্রাকৃতিকভাবেই এখানে অ্যান্থছায়ানিন থাকে।
প্রশ্ন : দিনে কয়টি চেরি ফল খাওয়া যাবে ?
উত্তর : দিনে ২০ থেকে ৩০ টির বেশি চেরি ফল খাওয়া ঠিক হবে না। অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে পেট খারাপ বা ডায়রিয়া হতে পারে।
প্রশ্ন : চেরি গাছের দাম কত ?
উত্তর : লাল চেরি ফলের গাছের মূল্য প্রতি পিস ৫০০ টাকা।
গর্ভাবস্থায় চেরি খাওয়া কি নিরাপদ
গর্ব অবস্থায় চেরি ফল খাওয়ার উপকারিতা জানার পরে এখন আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে গর্ভ অবস্থায় চেরি খাওয়া নিরাপদ হবে কিনা। উপরে আপনি এটাও দেখলেন যে চেরি ফলে কি কি পুষ্টিগুণগুলো থাকে। উপরোক্ত পুষ্টিগুণ গুলো একজন গর্ভবতী মায়ের গর্ভকালীন সময়ে অনেক বেশি জরুরী। এরপরেও যদি প্রশ্ন করেন গর্ভাবস্থায় চেরি খাওয়া নিরাপদ হবে কিনা ?
তাহলে উত্তরে বলা যাবে হ্যাঁ অবশ্যই। এতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফসফরাস, পটাশিয়াম,
ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন সি সহ অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে। যা শুধু একজন গর্ভবতী মা
ই নয়, যে কারো শরীরের জন্য এগুলো খুব প্রয়োজনীয় উপাদান। আপনি এতক্ষণে তাহলে
পরিষ্কার ধারণা পেলেন যে ব্যবস্থায়ী সেহরি খাওয়া আদৌ নিরাপদ হবে কিনা।
গর্ভাবস্থায় চেরি কিভাবে খাবেন
মাঝে মাঝে আপনার মনে প্রশ্নটাও আসতে পারে যে চেরি ফল কিভাবে বা কখন খাওয়া উচিত।
তাই বলব যে চেরি ফল খাওয়ার সময় অবশ্যই যে বিষয়গুলোর উপর খেয়াল রাখা উচিত
সেগুলো হচ্ছে -
- খাওয়ার আগে অবশ্যই ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে
- খাওয়ার আগে ছোট ছোট করে ভালোভাবে কেটে নিতে হবে যাতে গলায় আটকে না যায়।
- স্ন্যাক হিসেবে তাজা চেরি ফল খান। এছাড়া দই বা সালাদে মিশিয়ে নিন।
- ঘুমোতে যাওয়ার আধা ঘন্টা আগে শরীর জুস খান, এতে করে ঘুমের ভেতরে প্রশান্তি আসবে।
- আয়ুর্বেদিক স্বাস্থ্যের বিশেষজ্ঞদের মতে ফল খাওয়া সবচাইতে উত্তম সময় হচ্ছে ভোরবেলা খালি পেটে। কারন এই সময় রাতে আট থেকে দশ ঘন্টা পেট খালি থাকে। এ সময়ই ফল খেলে তা খুব সহজে এবং তাড়াতাড়ি হজম হয়ে যায়।
চেরি ফলের বীজ খেলে কি হয়
আপনি এতক্ষণে চেরি ফল খাওয়ার বিভিন্ন উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানলেন।
কিন্তু হঠাৎ আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে চেরি ফলের বীজ খেলে কি হবে। দেখুন
আমরা দেখলাম যে চেরি ফল আমাদের শরীরের জন্য অনেক বেশি উপকারী। অনেকের কাছে বা এই
ফলটি অনেক বেশি পছন্দের একটি ফল।
তবে একটা বিষয় খেয়াল রাখা উচিত যে চেরি ফলের বীজ ক্ষতিকর একটি জিনিস। চেরি ফলের
বীজ খাওয়া উচিত হবে না। এটি খেলে পেট খারাপ হওয়াসহ আরো বিভিন্ন ধরনের সমস্যা
হতে পারে। তাই চেরি ফল খাওয়ার সময় অবশ্যই এ বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করা
উচিত।
চেরি ফলের দাম বাংলাদেশ ২০২৪
চেরি ফলের দাম জানতে চান অনেকে। এতক্ষণে আপনি চেরি ফল সম্পর্কে বিস্তারিত সবকিছু জানলেন এখন আপনার মনে অবশ্যই প্রশ্ন জাগতে পারে যে চেরি ফলের দাম কেমন হবে বা বাংলাদেশের চিল ফলের দাম কেমন। বর্তমানে দুই ধরনের চেরি ফল পাওয়া যায়। লাল এবং সবুজ। দুই ধরনের চেরি ফলের দাম দুই রকম।
সবুজ চেরি ফল : বর্তমান বাজারে ১০০ গ্রাম সবুজ চেরি ফলের দাম ১১০
টাকা থেকে ১২০ টাকা। যার কেজি প্রতি দাম আসবে ১১৫০ থেকে ১২০০ টাকা। কিন্তু
বিভিন্ন জায়গায় এর দাম কিছুটা কম বেশি হতে পারে।
লাল চেরি ফল : লাল চেরি ফলের দাম দেখা যায় যে সবুজ চেরি ফলের চাইতে বেশি।
বর্তমান বাজারে লাল চেরি ফল ২৫০ গ্রাম এর দাম ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা এবং লাল চেরি ফল
৫০০ গ্রামের মূল্য ৫৮০ থেকে ৬০০ টাকা। আপনি যদি এক কেজি লাল চেরি ফল নিতে চান
তাহলে এর দাম গিয়ে দাঁড়াবে ১১০০ থেকে ১২০০ টাকা।
চেরি ফল কোথায় পাওয়া যায়
বর্তমানে ফলের মধ্যে অনেক জনপ্রিয় একটি ফল হতে চেয়েছিল। যদিও এটি বাহিরের দেশের
একটি ফল যা বহির দেশ থেকে আমদানি করা হয় তবুও অনেকের কাছে খুব পছন্দের। তবে
আরেকটি বিষয় বর্তমানে বাংলাদেশের কিছু কিছু জায়গাতে চেরি চাষ করা হচ্ছে। এখন
আপনি এরকম প্রশ্ন করতে পারেন যে চেরি ফল কোথায় পাওয়া যায় ?
আরো পড়ুন : গর্ভবতী মায়ের জন্য জাফরানের উপকারিতা
বর্তমানে চেরি ফল বিভিন্ন ফলের দোকানগুলোতেই পাওয়া যায়। বাংলাদেশ আগে যদিও এই ফলটি খুব কম পরিমাণে পাওয়া যেত কিন্তু বর্তমানে পর্যাপ্ত পরিমাণে আমদানি হওয়ায় এই ফল এখন আপনি যেকোনো ফলের দোকানেই পাবেন। তাছাড়া বর্তমানে আপনি অনলাইনে যুগে অনলাইনে থেকেও যে কোন পেজ থেকে চেরি ফল সংগ্রহ করতে পারেন।
চেরি ফলের অপকারিতা গুলো কি কি
ফ্রি ফল আমাদের অনেকের কাছে খুব জনপ্রিয় একটি ফল। আপনি এখন হয়তো বা ভাবতে পারেন
যে প্রতিটা জিনিসেরই যেমন উপকারিতার পাশাপাশি অপকারিতা রয়েছে তেমন চেরি ফলেরও
হয়তোবা কোন অপকারিতা রয়েছে। কিন্তু চেরি ফলের তেমন কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
দেখা দেয় না। তবুও কিছু কিছু সতর্কতা রয়েছে যেগুলো হল -
- অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া যাবেনা, যার ফলে পেট ব্যথা বা ডায়রিয়া হতে পারে।
- চেরি ফালের বীজ খেলে পেট খারাপ হতে পারে
শেষ কথা - গর্ভাবস্থায় চেরি ফল খাওয়ার উপকারিতা
আশা করি আপনি এতক্ষণে চেরি ফল সম্পর্কিত সকল কিছু বিস্তারিত ভালোভাবে বুঝতে
পেরেছেন। আসলেই চেরি ফল খুব পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ একটি ফল। এই ফলে যে পুষ্টি
উপাদান গুলো রয়েছে সেই উপাদান গুলো একটি গর্ভবতী মায়ের জন্য অনেক বেশি উপকারী
যা উপরোক্তা আলোচনা থেকে পরিষ্কার ভাবে ধারণা পেলেন।
কিন্তু খাবার আগে যদি আপনি একবার ডাক্তারের পরামর্শ নেন তাহলে সেটি আপনার জন্য
আরো অনেক বেশি উপকারী হবে। খাওয়ার আগে উপরোক্ত আলোচিত যে সতর্কতা রয়েছে সেগুলো
অবলম্বন করা অবশ্যই জরুরী। আপনাদের সুস্বাস্থ্য ও মঙ্গল কামনা করে এখানেই শেষ
করছি। আল্লাহ হাফেজ😍
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url